হ্যালো বন্ধুরা যদি আপনি এই প্রতিবেদনটা পড়ছেন তাহলে নিশ্চিত আপনি বিটকয়েন নামটা শুনেছেন। বিটকয়েন, ইথেরিয়াম, ডজকয়েন, রিপ্পেল এই সব আসলে কি? ক্রিপ্টোকারেন্সি কি জিনিস সেটা সবাই জানেন। কিন্তু এর পেছনে কি কি জিনিস কাজ করে? এটি কেউ জানেন না!
ইলন মাস্ক যিনি আজকের সময় একজন সেলিব্রিটি উদ্যোক্তা হয়ে গিয়েছেন এনার এমন তিন দক্ষতা আছে যেটা আর সব উদ্যোক্তার থেকে তাকে আলাদা বানায় । এনার প্রথম দক্ষতা হল নেতৃত্ব (Leadership), দ্বিতীয় দক্ষতা হল ওনার Coding and Technical দক্ষতা উনি খুব ভালো কোডিং জানেন, কিন্তু ওনার যে তৃতীয় দক্ষতা আছে যেটার ব্যাপারে কেউ কথা বলে না দ্য হর্ষদ মেহতা স্কিল ( The Harshad Mehta Skill) আজ্ঞে হ্যাঁ আপনি ঠিকই শুনছেন।
1991 সালে ভারত মাতা কি BSE(Bombay Stock Exchange Ltd.) এর বচ্চন বলা হত । আর এটা এই জন্য বলা হত কেনকি হর্ষদ মেহতা নিজের পাওয়ার এবং নিজে পয়সার জোরে যেকোন সময়, যেনতেন প্রকারে যেকোন স্টক বাড়াতে পারতো আবার কোমাতেও পারতো । আজ আমরা 2022 এ পা রেখেছি আর আজকের দুনিয়া সম্পূর্ণ বদলে গিয়েছে। ক্রিপ্টোকারেন্সি সময় চলে এসেছে এটা না স্টক মার্কেট এখনো আছে । কিন্তু ক্রিপ্টো এখন নতুন ট্রেন্ড। তবে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে বচ্চনকে এখন। উত্তরটা হয়তো হবে ইলন মাস্ক। কেননা ইলন মাস্ক এর একটি কথায়, অর্থাৎ একটি টুইটে যেকোন ক্রিপ্টোকারেন্সি ভাও হয় বেড়ে যায় নাহলে এদম নিচে চলে যায় । আপনি যদি মার্কেটের অবস্থা দেখেন তবে সারা ক্রিপ্টোকারেন্সি নিচের দিকে যাচ্ছে এবং মার্কেট ক্রাস করার খুব বড় সম্ভাবনা। ইলন মাস্ক নিজের টুইটে বলে আমরা যদি বিটকয়েন ব্যবহার করি তাহলে পরিবেশের বিরাট খতি হচ্ছে । যা শুনে সবার বিটকয়েন থেকে বিশ্বাস উঠে গেছে এবং তারা বিটকয়েন বিক্রি করা শুরু করেছে। যার সাথে তাল মিলিয়ে চায়নাও বিটকয়েন ব্যান্ড করে দিয়েছে যার জন্য এর বাজারদর অনেকটা নিচে নেমে এসেছে। এতটা ব্যবধান এর মধ্যে পুরো ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট থেকে প্রায় $600 বিলিয়ন ডলার উঠিয়ে নেওয়া হয়েছে । আর এই সকল পয়সা গেল কোথায়?
এই সব পয়সা সেইসব ব্যাক্তি উইথড্রল করেছে যারা এই পুরো ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে প্রত্যেক কয়েনের দাম যারা বাড়িয়ে রেখেছিল। আর এই সব ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট এর সাথে ঘটেছে এটি কেন হল? আর এটি কাজ কি ভাবে করে? দেখুন ক্রিপ্টো মার্কেট যেভাবে চলে আজকের তারিখে যেটা ব্যবহার করে বড় বড় লোক যেটাকে আমরা বলি Pump and Dump scheme। আপনি যদি ফিরে যান 1991 এ যখন হর্ষদ মেহেতা সময় ছিল সে ও এই একই কৌশল ব্যবহার করতো। প্রথমে কোন স্টক এর দাম বাড়িয়ে দিত ওটাকে Pump করে দিত এবং যার পরে ওটাকে বেচে দেওয়া হত যার মানে Dump করে দিত । এখন ক্রিপ্টোকারেন্সি তে Pump এবং Dump কাজ করে কি ভাবে ? আমি এখন সম্পূর্ণ ব্যাখ্যা করব। এখন নিশ্চয়ই অনেকের মনে একই কথা আসছে, এই পুরো কাজটি ইলন মাস্কের। যদি ইলন মাস্ক না থকতো ক্রিপ্টোকারেন্সির বাজারে এই অবস্থা হতো না। আসলে এটা এমনো নয় । ইলন মাস্ক একা ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে কিছুই করছে না । ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে যতগুলি উঠা-নামা আসছে সেটা এই জন্য আসছে কেননা ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট নিয়ন্ত্রণ করে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী। এখন প্রশ্ন এসকল কাজ হয় কি করে?
দেখুন এটি মন দিয়ে পড়ুন, ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে যে কোন ক্রিপ্টো কয়েনের গ্রাফ দেখুন আপনার প্রত্যেকটি গ্রাফেই বড় মাপের অস্থিরতা দেখতে পাবেন অর্থাৎ ওঠা নামা আরও সহজ করে বললে UP এবং Down। আর এটা কেন হয় ? আর পেছনে কারন কি? যদি ক্রিপ্টোকারেন্সি কি খুব গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করেন তবে দেখতে পাবেন। প্রথমে ওই ক্রিপ্টোকারেন্সির দর অত্যন্ত কম ছিল। যারপরে মার্কেটের মধ্যে এমন কিছু হয়, হতে পারে ওই ক্রিপ্টো মুদ্রার খুব ভালোভাবে মার্কেটিং হয়েছে, অথবা ইলন মাস্ক টুইট করেছে, না হলে বহু লোক ওই কারেন্সিকে বরাবরই কিনেছে যার দরুন ওই কারেন্সি দর হঠাৎ অত্যন্ত উপরে পৌঁছে গেছে। যার অর্থ হল ওই ক্রিপ্টো কয়েনটি Pump হয়েছে যার পেছনে এমন কোন কারণতো নেই । লোক কিনেছে , লোকে পয়সা লাগিয়েছে যার দরুন এর দর বেড়ে গেছে । যার অর্থ সময়ের সাথে নিচেতো আসবেই । এখন আপনি এর সুবিধা কিভাবে ওঠাতে পারেন? এই সব ছোট ছোট ওঠাপড়া থেকে আপনি কিভাবে পয়সা কামতে পারেন? যার জন্য আপনাকে প্রথমে জানতে হবে এই গ্রাফ উপরে কিভাবে যায় এবং নিচে কিভাবে আসে!
যখন এই গ্রাফ নিচে থাকে তখন এই ক্রিপ্টোকারেন্সি ধরুন ডজ কয়েন কিনলেন তো হলো কি, ডজ কয়েনের প্রোমটররা চায় যে আমাদের যে কয়েন যত বেশি লোক কিনুক। যার জন্য কি করা হয় মার্কেটিং। কোন ক্রিপ্টোকারেন্সি নাম আপনি বেশি শুনতে পাচ্ছেন নিউজে, মিম পেজে ,অন্য অন্য জায়গায় শুনতে পাচ্ছেন তা হলে বুঝে নিন ওই ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট শুরু হয়ে গিয়েছে। তাহলে এই যে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটিং করায় কে? ওই সব প্রোমটর যারা ওই ক্রিপ্টোকারেন্সি এর পিছনে কাজ করছে। ধরুন ডজ কয়েনের দাম 4 টাকা। এখন এর প্রোমটর এর মার্কেটিং করা শুরু করেছে। বহু মানুষ যার মধ্যে একজন হলেন ইলন মাস্ক। কেন? কেননা উনিও বহু পয়সা লাগিয়েছিল কোন এক ক্রিপ্টোকারেন্সি তে। এটাও ঠিক যে Tesla ও একটি সময় ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যপক ভাবে কিনে রেখেছে । ওই কোম্পানি বর্তমানেও বিটকয়েন কিনে রেখেছে। আর ওনারা বিটকয়েন তখন কিনেছিলেন যখন বিটকয়েন অলটাইম হাই ছিল না। আজ বাজার দরের থেকে কম ছিল। সস্তা ছিল ওই সময়ে । তাহলে এটা হয় কিভাবে । যখনই প্রমোটর ওই কয়েনের মার্কেটিং করা শুরু করে দেয়।ওই কয়েনের প্রাইস বাড়তে থাকে। Dogecpin এর কথাই বলুন, ডজকয়েন চালু হয়েছিল 4 টাকা থেকে আর একদম পৌছ গিয়েছিল 50 টাকায় , অবশ্য আজ আবার রেট কমে গেছে । এর কারন একটাই ওর মার্কেটিং আর ইলন মাস্ক এর টুইট। যখন 50 টাকা হয়ে যায় তখন এটা লাগতে লাগে পয়সা বাড়ছে বাড়ছে আরও বাড়বে যার দরুন সবাই আরও কয়েন কিনতে থাকে যার জন্য এর রেট পৌছে যায় অল টাইম হাই। তখন এই প্রমোটর কয়েন বিক্রি করা শুরু করে দেয় । আপনি একটি রিয়েলিটি যেনে রাখুন আসলে যে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে রোল হচ্ছে সেটা কেবল মাত্র 10%। বাকি যে 90% আছে সেটা ওই প্রমোটারের কাছে। আর প্রমোটর তার অংশ বিক্রি শুরু করে। আর যে লোক ওই কয়েনকে 50 টাকায় কেনে ওই লোক ভাবে এই কয়েনের রেট আরও বাড়বে আর তারপর যেটা হয় ওই কয়েন নিচে তো আসার ছিল। হয় প্রোমটর কোন নিউজ পাবলিশ করে দিল না হয় ও বিক্রি করা শুরু করলো । ধিরে ধিরে বিক্রি করতে শুরু করে। তখনই এই কয়েন বিক্রি করা শুরু হয় যার দরুন মার্কেটে সাপ্লায়ার বেড়ে যায় ডিমান্ড কোম হয়ে যায়। আর ক্রিপ্টোকারেন্সি রেট নিচে নামতে থাকে । সে যে কয়েনি হোক । ধরুন বিট কয়েন রেট এত নিচে কি করে এল? এই জন্যই এল কেননা 45 লক্ষ বেশ বড় রাশি। এত টাকা দরের জন্য অনেকে এই কিনতে ইচ্ছা প্রকাশ করে না। তখন প্রমোটর কি বা করতো। প্রমোটর এর দর কোমাতে হত যার করণে নেগেটিভ নিউজ দরকার ছিল। লোক তাড়ার মধ্যে নিজের ক্রিপ্টো বেচতে শুরু করে দেয় আর ওই প্রাইজ নিচে চলে আসে ।
আর এর থেকে আপনি কি ভাবে সুযোগ নেবেন এবার বলবো। দেখুন আপনার যদি ক্রিপ্টোকারেন্সিতে ইনভেস্ট করার থাকে তবে ক্রিপ্টো তখন কিনবেন না যখন সেটা অল টাইম হাই আছে । অপেক্ষা করুন যখন রেট কোমে এসেছে বা মার্কেট ক্রাশ করছে তখন কিনুন। এবার এটা কিভাবে করবেন সেটাও শুনে নিন। যার জন্য চাই আপনার একটি ক্রিপ্টোকারেন্সি ট্রেডিং প্ল্যাটফর্ম আপনি ব্যবহার করতে পারেন CoinDCX Go কেননা এটি ইন্ডিয়ার সব থেকে সোজা ক্রিপ্টোকারেন্সি ট্রেডিং প্লাটফর্ম। আর এখানে আপনার কেনা সব ক্রিপ্টোকারেন্সি সেফ Secured By BitGo। যেটা নিজস্ব এদের তৈরি। তাছাড়াও ISO সার্টিফিকেশন আছে এদের কাছে । আর যেকোন অসুবিধায় এদের সাপোর্টিং টিমের সহযোগিতা পাবেন। যার পরে আপনাকে একটি নীতি ব্যবহার করতে হবে যাকে আমরা বলতে পারি SWB এ SWB Principle কি?
S অর্থাৎ SEE , আপনি ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটকে পর্যবেক্ষণ করুণ। যে কয়েন আপনি কিনতে চাইছেন বা আপনার লাগছে এই কয়েন আগে গিয়ে ভালো পারফর্ম করবে অথবা যে কয়েন ট্রেন্ডিং এ আছে ওই কয়েন কে দেখ ওর গ্রাফ স্টাডি করো । যার পরে অপেক্ষা করো সুযোগের সন্ধানে কোন তাড়াহুড়ো করার কনো দরকার নেই । তড়াহুড়ো যখনই করবেন। তার মানে আপনি আপনা সময় এবং পয়সা দুটই হারাবেন।
W অর্থাৎ WAIT। অপেক্ষা করতে হবে ওই কয়েন কখন নিচে আসবে। আজকের দিনে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট খুবই নিচে এবং ক্রমাগত দিন দিন নিচে নামতেই আছে। ধিরে ধিরে পুরো মার্কেট নিচে নামছে । কি এটা সঠিক টাইম কেষার জন্য। না কখনি না, সত্যি তো এটাই । আপনি অপেক্ষা করুন হতে পারে ডজ কয়েন আরও সস্তা হয়ে যায়। হতে পারে Matic আরও সস্তা হয়ে যায় । হতে পারে Bitcoin আরও সস্তা হয়ে যায়। সুতরাং অপেক্ষা করুন। এখন কিনবেন না এখন মটেও কিনবেন না ।
B অর্থাৎ BUY, আপনার অপেক্ষা করা এবং যখন আপনার লাগবে হ্যাঁ এবার এই কয়েন অনেক নিচে এসে গেছে । এবার সেটাকে কিনে নেও । এর দরুন হবে কি , দেখুন Warren Buffet একটা কথা বলেন, 'Market Will Always Go Up!' আর এই মার্কেট হল সব কিছুর হতে পারে ক্রিপ্টো হোক অথবা স্টক । কেননা প্রমোটর বা প্রতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী চায় পয়সা কামাতে সেইজন্য প্রত্যেকটি ক্রিপ্টোকারেন্সি পুনরায় আবার তার জায়গায় ফিরে আসবে। এ মার্কেট উপরে 100% যাবে। আর যার জন্য আপনার প্রফিট হবে । কারন ধরুন আপনি যদি অপেক্ষা করেন ডজকয়েনের 20 টাকার আসার জন্য এবং 20 টাকায় কিনে রাখেন তবে বলি এই কয়েন 50 টাকায় আবার অবশ্যই পৌঁছবে। কেননা ইলন মাস্ক প্রোমট করবে। ইলন মাস্ক না করলে অন্য কেউ করবে । এ বাড়বেই বাড়বেই , কিন্তু আপনাকে ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করতে হবে। আর যখন এটি বাড়বে তখনই আপনি এটিকে বিক্রি করবেন ।
আর কখন সেল করবেন সেটার একটি কৌশল আপনাকে বলে রাখি। এটাকে চেক করার জন্য একটি জিনিস ব্যবহার করা হয় । যেটাকে আমরা বলে থাকি GREED AND FEAR INDEX । আপনি ইন্টারনেট জান এবং এই শব্দটি টাইপ করুন। মার্কেটের যে আসলে ইনডেক্স আছে আপনি দেখতে পাবেন । মার্কেটে GREED বেশি না FEAR বেশি । আজকের সময় ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে যে GREED এবং FEAR INDEX আছে যার মধ্যে FEAR বেশি আছে । যার মানে লোক ভিত হয়ে আছে । আর যখন লোক ভয় পেয়ে থাকে তখন সব থেকে বড় সুযোগ থাকে কেনার জন্য। এটি কেনার সুযোগ হয়ে থাকে। আর এটাই ওই টাইম হয় যখন সব প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী মার্কেটে পয়সা ঢালেন । প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী কিছুই করেন না 4 ক্রিপ্টোকারেন্সি রেট 50 এ নিয়ে গিয়ে 50 এ বিক্রি করে দিয়েছেন আর যেসব লোক 50 এ কিনেছে তাদের হয়ে গেছে লোকেশন। কেননা এবার রেট নিচের দিকে আসবে । আর যখন 50 এ বিক্রি করছে তখন 4- 50 এর ব্যবধানে যে মার্জিন ছিল তা লাভ করে সেই লগ্নিকারি। আর যার পর আবার যখন নিচে নামতে নামতে যখন আবার 20 থেকে 10 নেমে যায় আবারও সেটাকে পুনরায় কিনে নেয়। আর এর দরুন হয় কি ইনি যে জিনিসটি 4 টাকায় কিনলেন সেটি অন্যকে 50 টাকায় বিক্রি করে দিলেন। আবার সেই জিনিসটি আবারও 20 বা 10 টাকায় কিনে নিলেন। সহজ ভাষায় এটি এমষ ভাবে কাজ করে। তাহলে আপনি কি করবেন যখন লাগবে এটি অনেকটা নিচে নেমে এসেছে তখনই কেনা উচিৎ। কেননা ওটা উপরে যাবেই যেবে। এটাই হয় লোক যখন 50 টাকায় কেনে ও সব থেকে বড় ভুল এটা করে ও বিক্রি করে দেয়। এখন লোকশন থেকে কিভাবে বাঁচা যায়? এর পেছনেও একটি কৌশল আছে সেটিও আপনাকে বলবো।
লোকশন থেকে বাঁচতে 3 নীতি আপনকে পালন করতে হবে । প্রথম নীতি -Never Invest In Something, You Don't Understand! কখনি কোন এমন কোথাও পয়সা লাগাবেন না যেটা আপনি বোঝেনি না। উদাহরন হিসেবে বলা যায় আপনি 50 টাকায় ডজ কয়েন কিনলেন এখন দেখলেন ওটা নিচে চলে এল 30 বা 20 তে চলে এল এখন কি করতে হবে হ্যাঁ ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করতে হবে। ওটা কখনি বিক্রি করবেন না। কেননা ওটা পুনরায় ফিরে আসবে হতে পারে দ্বিগুণ দিয়ে যেতে পারে। লোকে এটা করে যখনি দেখে নিচে যাচ্ছে মার্কেট তখন সে বিক্রি করতে শুরু করে দেয় আর প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী এটাইতো চায়। যে মার্কেট যখনি নিচে যাবে লোক ভয়ে বেঁচতে শুরু করে দেবে । আর আমরা সেগুলি সস্তায় কিনে নি। আবার আপনিও এই ভুল করবেন না। আপনি হোল্ড করে রাখুন । কেননা ওই রেট পুনরায় হাইএ যাবেই যাবে। আর আপনি আজ পর্যন্ত এটাই করে আসছেন আপনি লোকশনে ছেড়ে দেন আর সুযোগের অপেক্ষায় করেন না। আর এটাই কখন করবেন না। তো কখন সব থেকে ভালো সময় ক্রিপ্টোকারেন্সি ইনভেস্ট করবার । তবে বলি এখনি সঠিক সময় ক্রিপ্টোকারেন্সি ইনভেস্ট করবার । কেননা এখন মার্কেট ডাউন আছে । আর এটাই সুযোগ তাদের পয়সাকে ইনভেস্ট করা এবং তদের পয়সাকে মার্টিপ্লাই করার। কখনি ক্রিপ্টোকারেন্সি হাই এ থাকাকালীন কিনবেননা।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন