ইজরায়েলের একটি পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এসে এই সাক্ষাৎকার দেন। গত শুক্রবার হিব্রু ভাষায় সাক্ষাৎকারটি প্রথম প্রকাশ পায়। গত মঙ্গলবার জেরুজালেম পোস্ট এর কিছু অংশ ইংরেজিতে প্রকাশ করার পরই বিশ্বজুড়ে শোরগোল পড়ে যায়।
এরশাদের বললেন,' আনআইডেন্টিফাইড ফ্লাইং অবজেক্ট বা ইউএফও মনে করে যে মানব সমাজ এখনও তাদের অস্তিত্ব সম্পর্কে জানতে প্রস্তুত নয়। তাই তারা এই বিষয়টি প্রকাশ করতে নিষেধ করেছে। কিন্তু মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভিনগ্রহের প্রাণীর অস্তিত্ব সম্পর্কে খুব ভালোভাবেই জানেন এবং এই ব্যাপারে একটা সময় তিনি তথ্য প্রকাশের কাছাকাছিও পৌঁছে গিয়েছিলেন'। এমনকি এশেদের দাবি,'মানুষকে আতঙ্কিত না করতেই ভিনগ্রহের প্রাণীরা ট্রাম্পকে এই বিষয়টি প্রকাশ করতে নিষেধ করে।'
এই সঙ্গে এরশাদের দাবি, 'এলিয়েনরা মানব সমাজ সম্পর্কে জানতে খুব আগ্রহী'। তবে শুধু এলিয়েনদের সঙ্গে বৈঠক নয়, এমনকি মঙ্গল গ্রহের মাটির নিচে গবেষণার জন্য আমেরিকার মহাকাশচারী ও বিজ্ঞানীদের সঙ্গে এলিয়েনদের সহযোগিতা চুক্তি ও হয়েছে বলে দাবি ইসরায়েলের এই মহাকাশ কর্তার'।
শুধু যে এখানেই যে তিনি থেমে থেকেছেন এমন নয় , "গ্যালাকটিক ফেডারেশন" নামে ভিনগ্রহের প্রাণীদের একটি সংস্থা রয়েছে বলেও জানিয়েছেন এশেদ। যদিও এ বিষয়ে হোয়াইট হাউস ও ইসরায়েলের তরফে কোন প্রতিক্রিয়া জানানো হয়নি। মহাকাশ সংস্থা নাসার এক মুখপাত্র জানান,তাদের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য মহাবিশ্বের জীবন অনুসন্ধান। না সে এখনো পর্যন্ত কোনো ভিনগ্রহের প্রাণী খুঁজে পায়নি। যদি আমেরিকা "এরিয়া 51"স্থানটি নিয়ে বহুদিন ধরে আলোচনা চলছে বিশ্বজুড়ে। নিষিদ্ধ এই জায়গায় আমেরিকা ভিনগ্রহীদের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করে বলে অভিযোগ উঠেছে বারবার। এরই মাঝে এই দাবি নতুন করে জল্পনা উসকে দিল।
আপনার মতামত কমেন্ট বক্সে জানাতে ভুলবেন না।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন