![]() |
কৃষি আইনের প্রতিবাদে তিনদিন ধরে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে কৃষকদের বিক্ষোভ চলছে, সেই আগুনে কিছুটা ঘি ঢাললেন কঙ্গনা। এক টুইটার ইউজার তার পোস্টে দাবি করেন, শাহীনবাগ দাদি হিসেবে পরিচিতি ৮২ বছরের বৃদ্ধা বিলকিস বানোকেও দেখা গিয়েছে এই কৃষকদের বিক্ষোভে। তিনি নাকি দৈনিক হিসেবে ভাড়া দিলে তিনি আজকাল এ ধরনের বিক্ষোভ সামিল হয়ে যাচ্ছেন। NRC এবং CAB এর আইনের প্রতিবাদে শাহবাগের যে দীর্ঘ দিনের লাগাতার বিক্ষোভ অবস্থান হয়েছিল। তারি মুখ এই বৃদ্ধা। BBC এর ২০২০ সালের ১০০ জন মহিলা তালিকাতেও উঠে এসেছে তার নাম।
টুইটার ইউজাররা পোস্টটিকে তুলে ধরে তার সুরেই কথা বলেছেন কঙ্গনা। তিনি লিখেছেন, 'হা হা হা,তিনি সেই দাদি যিনি সবচেয়ে শক্তিশালী ভারতীয় মহিলা হিসেবে টাইম ম্যাগাজিনের জায়গা করে নিয়েছিলেন। আর তাকে ১০০ টাকা তেই পাওয়া যাচ্ছ। পাকিস্তানি সাংবাদিকরা ভারতের আন্তর্জাতিক জনসংযোগ আধিকারিক অধিকারী কে খুব ভালোভাবে কব্জা করেছেন। আমরা চাই আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে আমাদের হয়ে আমাদের লোকেরাই কথা বলুন'
আর এই কথা বলার জন্য নেটিজেনদের একাংশ রোষের মুখে পড়তে হয়েছে বলিউড অভিনেত্রী কে। তাকে তার মন্তব্য ফিরিয়ে নিতে বলেছেন অনেকেই। 'ভুয়ো খবর' শেয়ার করার জন্য নিন্দা করা হয়েছে কঙ্গনাকে।
कई लोगों ने एक तस्वीर शेयर करते हुए दावा किया कि ये हालिया किसान प्रदर्शन में शामिल हुई बुज़ुर्ग महिला है. कंगना रानौत ने तो इसे शाहीन बाग़ की बिलकिस बानो तक बता दिया. जबकि ये तस्वीर अक्टूबर महीने में पंजाब में हुए किसान आंदोलन से है. | @Priyankajha0https://t.co/lGzcJ1Xp3s
— Mohammed Zubair (@zoo_bear) November 28, 2020
এর আগে, নেপোটিজম এবং ড্রাগি বলিউডের বিরুদ্ধে কঙ্গনা রানাওয়াত কেন সঞ্জয় দত্তের সঙ্গে ছবি তুললেন, এই প্রশ্নে তার বিরুদ্ধে সরব হয় তার ভক্তদের একাংশ। তাদের প্রশ্ন এটা কি অভিনেত্রীর দ্বিচারিতা নয়? সম্প্রতি, একটি কাজে হায়দ্রাবাদি গিয়েছিলেন তিনি। সেখানে গিয়ে জানতে পারেন যে হোটেলে সঞ্জয় দত্ত এসেছে। সঞ্জয় দত্তের সাথে দেখা করেন এবং তার সাথে একটি ছবিও ক্লিক করে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেন। আর তারপর শুরু হয় ট্রলিং। অনেকেই এমন লিখেছেন যে, সঞ্জয় আদৌ সুস্থ হয়নি, সে ছবির প্রচার করছে। এ বিষয়ে অভিনেত্রী অবশ্য মুখ খোলেননি।This is a false claim by @KanganaTeam. She has now deleted her tweet. Do not forget how she's using her position to pull down and discredit those who are not privileged, and fighting for their rights. She is EXACTLY what she claims to be fighting against. pic.twitter.com/h1huGvf9Ki
— Pratik Sinha (@free_thinker) November 28, 2020
এদিকে উদ্ভব ঠাকরে অনৈতিক ভাবে কঙ্গনার মুম্বাইয়ের অফিস ভাঙার মামলায় হেরে যাওয়ার পর। মুম্বাইয়ের মেয়র সম্প্রতি তাকে 'দুই টাকার মানুষ' বলায় এদিন তাকে একহাত নেন কঙ্গনা। খোঁচা দিয়ে বলেন,'এদের তুলনায় তো হৃত্বিক রোশন এবং আদিত্য পাঞ্চোলি ও নরম মনের মানুষ ছিলেন!'বলেদি এই দুজনেই কঙ্গনার প্রাক্তন প্রেমিক ছিলেন যাদের সাথে প্রবল বিবাদের মধ্য দিয়ে বিচ্ছেদ হয়।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন