হি
রে হলো একটি অতি মূল্যবান রত্ন। আর সেই হিরে যখন ভালো এক শিল্পীর হাতে পড়ে যায় তখন সেটির মূল্য আরো অমূল্য হয়ে যায়। এমনই গাঁদা ফুলের পাপড়ির মত ছড়ানো হীরের আংটি তৈরি করে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন সুরাতের ২৫ বছর বয়সী এক রত্ন ব্যবসায়ী। ১২,৬৩৮ টি ছোট বড় হিরে দিয়ে চারটি স্তরে নিখুঁত ভাবে সাজানো এই বড় সাইজের আংটি তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন হরশিত বনসল। এই গানটির ডিজাইন তিনি নিজেই তৈরি করেছেন। সুরাত থেকে হীরের কাজ শিখে নিজেই এই স্বপ্নের প্রজেক্ট তৈরি করে ফেলেছেন। তাই এই আন্টির নাম দিয়েছে সৌভাগ্যের প্রতীক। ওজন প্রায় ১৬৫ গ্রাম। তার কথায়, 'এটি আঙুলে পরতে কোন অসুবিধা হবে না। মাপে বড় হলেও যে কেউ করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোোধ করবে'।
 

তিনি আরো বলেছেন,'দু'বছর আগে সুরাতে গয়নার ডিজাইন এর কাজ করা শুরু করেছিলেন। তারপর থেকেই স্বপ্ন পূরণের বীজ বপন করতে থাকেন নিজের মনে। তবে লক্ষ্য ছিল ১০,০০০এর  বেশি হীরে দিয়ে বানাবেন স্বপ্নের আংটি। এর আগে অনেক নকশায় করে তা বাদ দিয়েছেন তিনি। এক বছরের বেশি সময় লেগেছে এমন নকশা তৈরি করতে।


এই ৮ স্তরের আংটি বিশ্বের অত্যন্ত বিরল বটে। বিক্রি বা নিলামের জন্য অনেকে এলএও তিনি তাদেরকে ফিরিয়ে দিয়েছেন। তার কথায়,'এই মুহূর্তে সৌভাগ্যের প্রতীক কে বিক্রি করার কোন পরিকল্পনা নেই তার। এমন জিনিস আমাদেরকে গর্ব করে। এটা সত্যিই দুর্মূল।




এর মধ্যেই গিনিস বুকে নাম তুলে ফেলেছেন তিনি।তবে তার আগে ভারতেই রয়েছে বিশ্ব রেকর্ডের ইতিহাস। এক ভারতীয় ৭,৮০১টি ফিরে দিয়ে আংটি বানিয়ে গিনিস বুকে নাম তুলেছিলেন।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন