হ্যালো বন্ধুরা আশা করছি আপনারা সবাই অনেক ভাল আছেন। আমাদের মধ্যে এমন অনেক মানুষ রয়েছেন যারা বিজনেস করার স্বপ্ন দেখে, মিলিওনিয়ার হওয়ার স্বপ্ন দেখে। স্বপ্ন নিয়েই কেও কেও সারাদিন বিজনেস আইডিয়া খুঁজতে থাকে। কেও আবার বিজনেস প্লান ও করতে শুরু করে। কারো কাছে ভালো আইডিয়া তে থাকে বাট স্টার্ট করার মতো টাকায় থাকে না। আবার কারো কাছে টাকা থাকলেও শুরু কিভাবে করবে সেটাই বুঝে উঠতে পারে না। আর এত ভাবনা চিন্তা করার পরও 90% মানুষ তো প্রাক্টিক্যালি কোনো অ্যাকশন নেয় না। আজ্ঞে হ্যাঁ, বিজনেসের রিক্স তো আছেই। আর রিক্স নেওয়ার মত সাহস সবার থাকে না। কিন্তু এর পরেও 10% সাহসী মানুষ একশন নেয় তাদের মধ্যেও 99% মানুষ শুরুতেই আটকে যায়। কারণ তারা সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারে না এবং কি করে বিজনেস থেকে বড় করবে সেটাই বুঝে উঠতে পারেনা। তাই আমাদের আজকের এই প্রতিবেদন টি সেই সমস্ত মানুষদের জন্য, যারা রিক্স নিতে ভয় পায় না। যারা লাইফে বড় কিছু জয় করতে চায়। কারণ আজকের এই প্রতিবেদনে আমরা বিজনেসের এমনই কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম শেয়ার করবো যেগুলো পৃথিবীর সমস্ত সফল বিজনেসম্যানরা অনুসরণ করে থাকে। আর এমনটাও নয় যে এই রুল গুলি আপনি কোনদিনও শোনেননি। মজার বিষয় এটাই যে নিয়ম গুলো জানার পর।
আপনার মনে হবে হ্যাঁ এগুলো তো আমি অলরেডি জানতাম কিন্তু এই সহজ নিয়ম গুলোতে এত বেশি ইম্পর্টেন্ট সেটা তো কখনো ভেবেও দেখিনি। আর অনেক হয়ত এটাও বলবেন যে ভাই আপনি কে আমাদেরকে বিজনেস নিয়ম সেখানোর? এটাই বলব যে আমরা কোন মিলিয়ন ডলার বিজনেস না করলেও আজ আমাদের যেটা শেয়ার করছি আপনারাই বিবেচনা করে দেখবেন। তাছাড়া এই নিয়ম গুলি আমার নিজের তৈরি করার নয়। এগুলো সব কটিই গ্লোবাল রুল। যেগুলো পৃথিবীর প্রত্যেক বড় কোম্পানির রুলের সাথে মিলে যায়। এমনকি চাণক্য পন্ডিত যাকে আমরা প্রাচীন ভারতের সবথেকে বুদ্ধিমান ব্যক্তি হিসেবেই জানি। তিনি ও তাঁর চাণক্য নীতি বইটিতে এই রুল গুলিকে বলে গিয়েছিলেন। অর্থাৎ এই সমস্ত নিয়মগুলির এতটাই কার্যকরী যা প্রাচীনকাল থেকেই সমস্ত সাকসেসফুল বিজনেস এর সারাংশ হয়েছে। তাই প্রতিবেদন টি একদম শেষ পর্যন্ত অবশ্যই পড়ুন। কারণ শুধু থিউরিটিকালি নয় এই বিজনেস নিয়ম গুলিকে আমি প্রাক্টিক্যালি কেসস্টাডির মাধ্যমে আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চলেছি, যাতে আপনাদের কোন রকম প্রবলেম না হয়।
- Rule No. 1 একটি শহরে দুজন ব্যবসায়ী ছিলেন যারা দুজনেই মধু বিক্রি করতেন। এক ব্যবসায়ীর মধু অনেক মিষ্টি ছিল, কিন্তু তার বিক্রি অনেক কম ছিল। অন্যদিকে দ্বিতীয় ব্যবসায়ীর মধু ততটা বেশি মিষ্টি ছিল না এবং কোয়ালিটিও তেমন ভালো ছিল না কিন্তু তার পরেও তার অনেক বেশি বিক্রি হতো। এর কারণ তার মধু বেশি মিষ্টি না হলেও কাস্টমারদের সঙ্গে কথা বলার ধরন অনেক মধুর ছিল। অপরদিকে প্রথম ব্যক্তি যর বিক্রি কম ছিল। তার কাস্টমারদের সাথে কথা বলার ধরন খারাপ। মনে গুরু চাণক্য বলেছেন যে ব্যক্তি কর্কশ বা খারাপ ভাষা প্রয়োগ করে, সে খুব দ্রুত ধ্বংস হয়ে যায়। আর আমরা বিশ্বাস করি বা নাই করি আজও বিজনেস কোম্পানির ভালো সার্ভিস মানে ভালো ব্যবহারের উপর টিকে রয়েছে। তার জন্য একটু খেয়াল করলেই দেখবেন যত বড় কোম্পানি তাদের ব্যবহার তত বেশি ভালো।
- Rule No. 2 2016 রিলিজ হওয়া স্যামসাংয়ের গ্যালাক্সি এস 7 মোবাইল টি বাজারে আসার পর ব্যাটারি প্রবলেম এর কারনে ব্যবহারের সময় কয়েকটি মোবাইল ব্লাস্ট হয় এবং অনেক মানুষের এর জন্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এই সিচুয়েশনে স্যামসাং কোম্পানি তাদের কোম্পানির ইমেজ বা কোম্পানির ব্র্যান্ড নেম কে বাঁচানোর জন্য তাদের সকল মোবাইল ফেরত নিয়ে নেন এবং মানি রিফান্ড করে দেন। তো বন্ধুরা চাণক্য যে এমন কথা বলে গিয়েছেন একজন পুরুষ মানুষের কাছে তার স্ত্রী যেমন তার জন্য সম্মান। তেমনই একজন বিজনেসম্যান এর জন্য তার কোম্পানির নামটি হল তার ইজ্জত। আর ইজ্জত না বাছলে যেমন মানুষ বাঁচবে না ঠিক তেমনি বিজনেসের সম্মান না বাঁচলে, ব্যবসা বাঁচবে না। তাই যদি বিজনেস করার সময় কখনও এমন পরিস্থিতি আসে। যে আপনি আপনার বিজনেসের নাম ঠিক রাখতে পারবেন অথবা অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন আর এর মধ্যে আপনাকে যেকোনো একটি নির্ধারন করতে হবে তখন অবশ্যই টাকার দিকে না তাকিয়ে বিজনেসের নামটি রক্ষা করতে হবে। তাই বেশি লাভের আশায় কখনো খারাপ প্রোডাক্ট ও সার্ভিস দেওয়া যাবে না যদি কখনো খারাপ হয়ে যায় তাহলে ঠিক তখনই কোম্পানির সম্মান বাঁচানোর জন্য যে পদক্ষেপ নেওয়া দরকার তা নিতে হবে। সে তাদের যতই লোকসন হোক না কেন। এতে আপনার কোম্পানির ক্ষতি কাটিয়ে উঠে একটা সময় পর বড় কোম্পানিতে পরিণত হবে।
- Rule No. 3 কোকাকোলা কোম্পানি শুধু জলের স্বাদ পরিবর্তন করে এবং এর সঙ্গে কিছু দ্রব মিশিয়ে সারা পৃথিবী থেকে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার ইনকাম করছে। কিন্তু আপনারা জানলে হয়তো অবাক হবেন যে কোকাকোলা কোম্পানির এই সাকসেস দিয়েছে এটি তৈরির সিক্রেট ফর্মুলা। যেটি পৃথিবীতে মাত্র দুজন ব্যক্তি জানেন আর কেউ জানেন না। আর এই কারনেই পৃথিবীর অনেক কোম্পানি এই টেস্টকে কে কপি করার চেষ্টা করলেও সেটা কখনোই করতে পারেননি। তাই কোকাকোলা কোম্পানি 100 বছর আগেও যেরকম ইনকাম করত এখনো ঠিক সে রকম ইনকাম করে যাচ্ছে। বন্ধুরা চাণক্য নীতি এও বলে গিয়েছেন যে তুমি তোমার সিক্রেট কে কার সঙ্গে কখনোই শেয়ার করবে না। এটি তোমাকে ধ্বংস করে দিতে পারে তাই আপনি যদি কোন বিজনেস এর সঙ্গে যুক্ত থাকেন তাহলে কখনই আপনার বিজনেসের সিক্রেট অন্য কারও সঙ্গে শেয়ার করতে যাবেন না। এতে আপনার বিজনেসটা শেষ হয়ে যেতে পারে।
- Rule No.4 একটি শহরে দুজন বন্ধু মিলে তাদের নিজস্ব বিজনেস শুরু করার প্ল্যান করছিল ঠিক তখনই অন্য একজন বন্ধু আছে তাদের প্লান শুনে বলল এই বিজনেস এত ইজি না এটি করতে গেলে অনেক সমস্যা হবে। এই সমস্যা হবে, ওই সমস্যা হবে এরকমই নানান রকম নেগেটিভ কথা বলে সে চলে গেল এবং তাদের দুই বন্ধুর মধ্যে এক বন্ধু ভয় পেয়ে বিজনেস করবে না বলে চলে যায়। পরবর্তীতে কিছু বছর পর দেখা যায় সেই বন্ধু যে সাহস করে বিজনেস শুরু করেছিল সেই আজ একজন বড় বিজনেসম্যান। আর অন্য দুইজন সেই পুরনো জায়গায় রয়েছে। আর চাণক্য এটাই বলেছেন সফল হতে হলে নেগেটিভ মানুষের থেকে অনেক দূরে থাকো। একটু নষ্ট আপেল যেমন পুর ঝুড়ির আপেল কে নষ্ট করে দিতে পারে ঠিক তেমনি একটি নেগেটিভ মানুষ আপনার পুরো জীবনটাকে উল্টাপাল্টা একদম নষ্ট করে দিতে পারে।
- Rule No.5 পৃথিবীর সবথেকে বড় বড় কোম্পানি যেমন গুগল, ফেসবুক আলিবাবা, অ্যামাজন এইসব কোম্পানিতে ইন্টেলিজেন্ট যুবকদের চাকরির জন্য নেওয়া হয়ে থাকে। এর কারণ হলো যুবক বেশি এনার্জেটিক হয়ে থাকে এবং এদের মধ্যে বেশি উদ্দাম কাজ করে। আর চাণক্য এটাই বলে গিয়েছেন। পৃথিবীর সবথেকে বড় পাওয়ার হল যুবকদের পাওয়ার। তাই নিজের কোম্পানিতে ইন্টেলিজেন্ট যুবককে নিয়োগ করবেন। যেন তারা তাদের এক্সট্রা উদ্যম কে কাজে লাগিয়ে আপনার কোম্পানি কে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে। বর্তমানে কিন্তু বেশিরভাগ কোম্পানির এক্সপেরিয়েন্স থেকে বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকে। কিন্তু ওয়ার্ড আর বড় বড় সমস্ত কোম্পানিগুলিকে দেখলে বুঝতে পারবেন তারা নতুন যুবকদের অনেক বেশি ভালোভাবে কাজে লাগাচ্ছে। তাই অবশ্যই আপনি আপনার বিজনেসে যুবকদের কাজে লাগাবেন।
আরও পড়ুন: লক্ষ্যভ্রষ্ট হলে আপনি দিক হারাতে পারেন, এই ঘটনাটি শেখাবে আপনার জীবনের মানে!
- Rule No.6 বিজনেস করার সময় একজন বিজনেসম্যান কে তার থেকে বড় বা ছোট সকল প্রকার বিজনেস এর সঙ্গে ডিল করতে হয় এখানে বুঝানো হয়েছে যে ফিনান্সিয়ালি ভাবে বড় কোম্পানির মালিক। আপনি যখন কোন ছোট কোম্পানির হয়ে বড় কোম্পানির সঙ্গে ডিল করতে যাবেন তখন বেশি নমনীয় মানে অতিরিক্ত ছোট ছোট ভাব নিয়ে ডিল করতে যাওয়া ঠিক নয়। আর চানক্য এমনটাই বলেছেন কোন সাপের যদি নাও বিষ নাও থাকে তাহলেও তাকে এমন একটি অ্যাকশন নিয়ে থাকতে হবে যাদের দেখলে মনে হয় সে বিষাক্ত। একজন বিজনেসম্যান হিসাবে অনেক প্রকার মানুষের সঙ্গে ডিল করতে হতে পারে এবং তাদের খুশিও করতে হয়। তাই চাণক্য বলেছেন ভিন্ন ভিন্ন মানুষের সঙ্গে ডিল করার ধরন ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। আর কোন ব্যক্তির সাথে কি ধরনের ব্যবহার করতে হবে একজন বিজনেসম্যান হিসেবে আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে। চানক্য আরও বলেছেন তারা খুঁজি আরো বলে গিয়েছেন একজন শিক্ষককে সন্মান দিয়ে তাকে খুশি করা যায়। একজন মূর্খ ব্যক্তি কে তার মুর্খতা করতে দাও তাহলেই সে বেশি খুশি হবে। একজন সৎ ও বুদ্ধিমান লোক কে সত্য কথা বলো তার মন পাওয়ার জন্য। একজন বিজনেসম্যান কে সকল প্রকার লোকের সঙ্গে ডিল করা জানতে হবে আর না জানলে তা শিখে নিতে হবে।
- Rule No.7 প্রতিটি মানুষেরই তাদের প্রতিটি কাজের পেছনে স্বার্থ থাকে যেমন জন্মদিনের গিফট দিতে গিয়ে যদি কোন ব্যক্তি কোন এক্সপেন্সিভ দিয়ে থাকে। তাহলে বুঝতে হবে যে তার পেছনে নিশ্চয়ই কারণ রয়েছে। তিনি বলে গিয়েছেন যে প্রতেক রিলেশন এর পেছনে কোন না কোন স্বার্থ অবশ্যই রয়েছে। আর আপনি যখন বিজনেস শুরু করবেন বলে ভাবছেন বা বিজনেস শুরু করে দিয়েছেন তখন অনেকের সঙ্গে ডিল করার সময় তার স্বার্থ আপনাকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। যেন সে আপনাকে ঠকাতে না পরে।
- Rule No.8 চাণক্য আরও বলে গিয়েছেন, যে ব্যক্তি অর্থ লেনদেনের ক্ষেত্রে, জ্ঞান অর্জনের ক্ষেত্রে, খাবার খাওয়ার ক্ষেত্রে এবং চাকরি বা বিজনেস করার ক্ষেত্রে লজ্জা পায় সে সুখী জীবন যাপন করবে। তো বন্ধুরা বিজনেস করার ক্ষেত্রে অনেক সময় অনেক রকম খারাপ সিচুয়েশন বিজনেসে আসতেই পারে। তখন ব্রেনকে কন্ট্রোল রাখা অনেক বেশি কঠিন হয়ে যায়। আবার অনেকে বেশি ইমোশনাল বেশি রাগী হয়ে থাকেন যেগুলি ব্যবসার জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। বিজনেস করার সময় নিজের ইমোশন রাগ লজ্জা সব কিছু কে কন্ট্রোল রেখে সেটাই করতে হবে যেটা আপনার বিজনেস এগিয়ে জন্য পারফেক্ট কারণ এর মাঝে ইমোশন চলে আসলেন বিজনেস ভুল পদক্ষেপ নেওয়ার চান্স বেশি থাকে। যার ফলে আপনার অনেক বড় ক্ষতি হতে পারে। তো এগুলি এমন কিছু নিয়ম যেগুলি যেকোন ব্যবসা করতে চাইলে এপ্লাই করা অনিবার্য। একসঙ্গে দেখে নেওয়া এই নিয়মগুলি। মধুর ভাষি হয়ে কাস্টমারদের সাথে ভালোভাবে কথা বলতে হবে, ভালো ব্যবহার করতে হবে অর্থাৎ তাদেরকে বেস্ট সার্ভিস প্রোভাইড করতে হবে। সেকেন্ড নিয়ম একজন পুরুষের কাছে তার স্ত্রী যেমন তার সম্মান তেমনই একজন বিজনেসম্যান এর জন্য কোম্পানির নাম হলো তার ইজ্জত। তাই কোন বিজনেস ম্যান এর কাছে কোম্পানির সুনাম রক্ষা কিংবা বেশি টাকা কামানোর অপশন থাকলে তাহলে তাকে অলওয়েজ নিজের কোম্পানির সুনাম বা রেপুটেশন রক্ষা করতে হবে। তৃতীয় নিয়ম আপনার বিজনেসের সিক্রেট কে কখনোই কারো সঙ্গে শেয়ার করবেন না, এটি আপনার বিজনেস ক্লাস শেষ করে দিতে পারে। চতুর্থ নিয়ম সফল হতে হলে নেগেটিভ মানুষের থেকে দূরে থাকুন। একটি নষ্ট আপেল যেমন পুর ঝুড়ির আপেলকে নষ্ট করে দিতে পারে ঠিক তেমনি একটি মানুষ আপনার পুরো জীবনটাকে অলপ পালট করে শেষ করে দিতে পারে। পঞ্চম নিয়ম হল বেশিরভাগ কোম্পানির এক্সপেরিয়েন্স কে বেশি গুরুত্ব দেয়। কিন্তু ওয়ার্ল্ডের বড় বড় কোম্পানিগুলো কে দেখলে দেখবেন তার নতুন যুবকদের অনেক বেশি ভালোভাবে কাজে লাগাচ্ছে। তাই অবশ্যই আপনি আপনার বিজনেসের যুবকদের কাজে লাগাবেন। ষষ্ঠ নিয়ম একজন বিজনেসম্যান কে সকল লোকদের সঙ্গে ডিল করা জানতে হবে। আর যদি না জেনে থাকেন তাহলে শিক্ষা নিতে হবে। সপ্তম নিয়ম আপনি যখন বিজনেস শুরু করবেন বলে ভাবছেন বা বিজনেস শুরু করে দিয়েছেন তখন অনেকের সাথে ডিল করার সময় তার স্বার্থ আপনাকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যেন সে আপনাকে ঠকাতে না পারে এবং শেষ নিয়ম বিজনেস করার সময় নিজের লজ্জা সব কিছু কে কন্ট্রোল রেখে, সেটাই করতে হবে যেটা আপনার বিজনেস এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য পারফেক্ট কারণ আপনার বিজনেসের মাঝে ইমোশন চলে আসলে তা বিজনেসের ক্ষতি করতে পারে। সব শেষে এটাই বলব যে এই নিয়মগুলি জানাটাই সমাধান নয়। যদি এই রুল গুলিকে আপনার লাইফে এপ্লাই করতে চান তাহলে এখনি কোন ডায়েরিতে দলগুলিকে লিখে ফেলুন। পারলে আপনার ঘরের দেওয়ালে লিখে নিন না হলে সবকিছুর মতো এই নিয়মগুলি জানার পরেও হয়তো সফলতা পাবেননা। কারণ দরকারের সময় এই রুল গুলিকে কাজে লাগানোর কথাটাই হয়তো আপনিও ভুলে যাবেন।
আরও পড়ুন:পাকিস্তানে সামরিক ঘাঁটি স্থাপনের দাবি জানিয়েছে চীন , এটি ভারতকে কীভাবে প্রভাবিত করবে?
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন