৮৫ বছরের নাগপুরের বাসিন্দা বৃদ্ধ নারায়ণ দাভাড়করের মেয়ে দু-তিন দিন ঘুরে শ্বাসকষ্টে ভুগতে থাকা বাবার জন্য একটি হাসপাতালের শয্যার ব্যবস্থা করেন। সেখানে ভর্তি হওয়ার জন্য যখন তিনি হাসপাতালের বাইরে অপেক্ষা করছিলেন তখন তিনি জনৈক বছর চল্লিশের ব্যক্তিকে দেখেন।
সে শ্বাসকষ্টে ভুগছিল, তার স্ত্রী সকলের কাছে দরবার করছিল একটি শয্যার ব্যবস্থা করে দেওয়ার জন্য। তার সন্তানরা তাকে ঘিরে ধরে কাঁদছিল! নারায়ণ দাভাড়কর নাতিকে বলেন মেয়েকে ডেকে আনার জন্য। মেয়ে আসলে তাকে বোঝান এবং বলেন, "আমি অনেক দিন বেঁচেছি। পৃথিবীতে আমার প্রয়োজন ফুরিয়েছে। এই লোকটির পরিবারের একে প্রয়োজন। আমার শয্যাটি একে দিয়ে দাও।" অনেক বোঝানোর পরে মেয়ে রাজি হয়।
ভারতবর্ষের আদর্শ– দধীচি। নতুন ভারতের নতুন দধীচি নারায়ণ দাভাড়কর। একদিকে যখন রাষ্ট্রবিরোধী কমিউনিস্ট শক্তি রেললাইন উড়িয়ে সমাজকে বিপদের মুখে ঠেলে দিচ্ছে, তখন আরেক দিকে নারায়ণ বাবুর মত মানুষরা নিজেদের শরীর, জীবন উৎসর্গ করে সমাজের সেবায় সতত ক্রিয়াশীল। ঈশ্বর আমাদের নারায়ণ দাভাড়করের মত হওয়ার প্রেরণা এবং শক্তি দিন।নারায়ণ দাভাড়কর রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (RSS) একজন সদস্য– Ready for Selfless Service.“मैं 85 वर्ष का हो चुका हूँ, जीवन देख लिया है, लेकिन अगर उस स्त्री का पति मर गया तो बच्चे अनाथ हो जायेंगे, इसलिए मेरा कर्तव्य है कि मैं उस व्यक्ति के प्राण बचाऊं।'' ऐसा कह कर कोरोना पीडित @RSSorg के स्वयंसेवक श्री नारायण जी ने अपना बेड उस मरीज़ को दे दिया। pic.twitter.com/gxmmcGtBiE
— Shivraj Singh Chouhan (@ChouhanShivraj) April 27, 2021
আপনার মূল্যবান মতামত জানান কমেন্ট বক্সে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন